১.রাসূল (সা:) তারাবীর সলাত বিতরসহ ১১ রাকআত পড়েছেন। (বুখারী ১১৪৭,২০১৩,৩৫৬৯ ইবনে হিব্বান ২৪০৯ ইবনে খুযাইমাহ ১০৭০)
♣ওমর (রা:) ১১ রাকআত পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন।(মিশকাত হা: ১৩০২)
♣♣ওমর (রা:) তারাবীর সলাত ২০ রাকআত পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন মর্মে একটা সহিহ হাদিস ও নেই।
♣♣♣ওমর (রা:) এর সময় তারাবীর সলাত ২০ রাকআত পড়ার জন্য ইজমা হয়েছিল বলে সমাজে যা প্রচলিত তা চূড়ান্ত মিথ্যা কথা। ইজমায় কোন কোন সাহাবী উপস্থিত ছিলেন তার একটা লিস্ট দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হল।
♣♣♣♣যারা ২০ রাকআত তারাবীর পক্ষে মক্কা - মদিনাকে দলিল হিসেবে পেশ করে তাদেরকে বলবো বিতর সলাত ও মক্কা-মদিনার মত পড়েন আমাদের কোন আপত্তি থাকবে না।
মক্কা মদিনায় ২টি করে তারাবীহ্'র জামাত হয়। তাই দুই জামাতে বিশ রাকাত। বিশ রোজার পর থেকে মক্কা মদিনায় ৪১ থেকে ৪৩ রাকাত হয়। আসুন শুধু বিশ রাকাতে সীমাবদ্ধ না থেকে ৪৩ রাকাত পর্যন্ত নামাজ চালু করি।
♥♥♥তারাবীর সলাত বিতরসহ ১১ রাকআতের বেশি পড়া বৈধ তবে উত্তম হল ১১ রাকআত পড়া।
২.তারাবীহ, তাহাজ্জুদ ভিন্ন সলাত নয়। একজন গ্রহণযোগ্য মুহাদ্দিস ও বলেননি যে তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ ভিন্ন সলাত।
♣যারা বলে তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ ভিন্ন সলাত তাদেরকে বলবো রাসূল (সা:) একই দিনে তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ পড়েছেন মর্মে একটা দলিল পেশ করুন। অতচ রাসূল (সা:) সাহাবীদেরকে নিয়ে এত দীর্ঘ সলাত আদায় করলেন যে তারা সেহেরী ছুটে যাওয়ার আশংকা করল।(আবু দাউদ ১৩৭৫)
♣যারা বলে তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ ভিন্ন সলাত তাদেরকে বলবো রাসূল (সা:) একই দিনে তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ পড়েছেন মর্মে একটা দলিল পেশ করুন। অতচ রাসূল (সা:) সাহাবীদেরকে নিয়ে এত দীর্ঘ সলাত আদায় করলেন যে তারা সেহেরী ছুটে যাওয়ার আশংকা করল।(আবু দাউদ ১৩৭৫)
৩.তারাবীহ সালাতে চার রাকাত পর পর নির্দিষ্ট দোয়া উচ্চস্বরে বা নিম্নস্বরে পড়া বিদআত। (সালাতে প্রচলিত ভুল, ৭৪ নং, মুরাদ বিন আমজাদ)
(Kamrul Islam Ashek থেকে সংগ্রহীত ও সংযোজিত)
0 Comments