১। প্রশ্নঃ কোন নবী জন্ম লাভের পর, তার মাতা তাকে বাক্সে ভরে নীল নদে ভাসিয়ে দেন?
উত্তরঃ মূসা (আঃ)।
উত্তরঃ মূসা (আঃ)।
২। প্রশ্নঃ কোন নবী নিজ শত্রুর বাড়ীতে লালিত-পালিত হন?
উত্তরঃ মূসা (আঃ)।
উত্তরঃ মূসা (আঃ)।
৩। প্রশ্নঃ কোন নবী আল্লাহকে দেখতে চেয়েছিলেন?
উত্তরঃ মূসা (আঃ)।
উত্তরঃ মূসা (আঃ)।
৪। প্রশ্নঃ কোন নবীকে কালীমুল্লাহ (আল্লাহর সাথে বাক্যালাপকারী) বলা হয়?
উত্তরঃ মূসা (আঃ) কে।
উত্তরঃ মূসা (আঃ) কে।
৫। প্রশ্নঃ মূসা (আঃ) কোথায় আল্লাহর সাথে বাক্যালাপ করেন?
উত্তরঃ তূর পাহাড়ে।
উত্তরঃ তূর পাহাড়ে।
৬। প্রশ্নঃ ফেরাউন তার দলবল নিয়ে কোন্ সময় মূসা (আঃ) ও তাঁর সাথীদেরকে ধাওয়া করে?
উত্তরঃ সূর্য উঠার সময়। (সূরা শুআরাঃ ৬০ নং আয়াত)
উত্তরঃ সূর্য উঠার সময়। (সূরা শুআরাঃ ৬০ নং আয়াত)
৭। প্রশ্নঃ আল্লাহ তাআলা কিভাবে ফেরাউনকে ধ্বংস করেন?
উত্তরঃ মূসাকে ধাওয়া করতে গিয়ে তাঁর পিছনে পিছনে সমুদ্রের শুকনো রাস্তায় নামলে আল্লাহ তাকে ডুবিয়ে মারেন।
উত্তরঃ মূসাকে ধাওয়া করতে গিয়ে তাঁর পিছনে পিছনে সমুদ্রের শুকনো রাস্তায় নামলে আল্লাহ তাকে ডুবিয়ে মারেন।
৮। প্রশ্নঃ মূসা (আঃ) কে আল্লাহ কি কি মোজেযা দিয়েছিলেন?
উত্তরঃ লাঠি, শুভ্র হাত, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত, দুর্ভিক্ষ, সমুদ্র, তুফান, ফড়িং।
উত্তরঃ লাঠি, শুভ্র হাত, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত, দুর্ভিক্ষ, সমুদ্র, তুফান, ফড়িং।
৯। প্রশ্নঃ মূসা (আঃ) এর হাতের লাঠিতে কি ধরণের মোজেযা ছিল?
উত্তরঃ লাঠিটা মাটিতে রেখে দিলে তা বিশাল বড় সাপে পরিণত হত।
উত্তরঃ লাঠিটা মাটিতে রেখে দিলে তা বিশাল বড় সাপে পরিণত হত।
১০। প্রশ্নঃ কোন নবীর নাম পবিত্র কুরআনে সবচেয়ে বেশী সংখ্যায় উল্লেখ হয়েছে এবং কত বার?
উত্তরঃ মূসা (আঃ) নাম, ১৩১ বার।
উত্তরঃ মূসা (আঃ) নাম, ১৩১ বার।
১১। প্রশ্নঃ বনী ইসরাঈলের প্রথম ও শেষ নবীর নাম কি?
উত্তরঃ তাদের প্রথম নবী মূসা ও শেষ নবী ঈসা (আঃ)।
উত্তরঃ তাদের প্রথম নবী মূসা ও শেষ নবী ঈসা (আঃ)।
১২। প্রশ্নঃ কোন নবী সর্বপ্রথম কাপড় সিলাই করে পরিধান করেন?
উত্তরঃ ইদরীস (আঃ)।
উত্তরঃ ইদরীস (আঃ)।
১৩। প্রশ্নঃ কোন নবীর উপাধী ছিল ইসরাঈল?
উত্তরঃ ইয়াকূব (আঃ)।
উত্তরঃ ইয়াকূব (আঃ)।
১৪। প্রশ্নঃ কোন নবীর উম্মাত বলেছিল “আপনি যদি সত্যবাদী হন, তবে আমাদের উপর আসমান থেকে শাস্তি নাযিল করুন”?
উত্তরঃ শুআইব (আঃ) এর উম্মাত। (সুত্রঃ- সূরা শুআরাঃ ১৮৭)
উত্তরঃ শুআইব (আঃ) এর উম্মাত। (সুত্রঃ- সূরা শুআরাঃ ১৮৭)
১৫। প্রশ্নঃ কোন নবী নিজ উম্মাতের উপর বদদুআ করেছিলেন, ফলে তাদেরকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ নূহ (আঃ)। (সুত্রঃ- সূরা নূহঃ ২৬)
উত্তরঃ নূহ (আঃ)। (সুত্রঃ- সূরা নূহঃ ২৬)
১৬। প্রশ্নঃ পূর্ববর্তী জাতীর মধ্যে কোন জাতী সবচেয়ে বেশী শক্তিশালী ছিল?
উত্তরঃ আদ জাতী। (সূরা ফুস্সিলাতঃ ১৫)
উত্তরঃ আদ জাতী। (সূরা ফুস্সিলাতঃ ১৫)
১৭। প্রশ্নঃ কোন নবীর সমপ্রদায় আল্লাহকে দেখার আবেদন করেছিল?
উত্তরঃ মূসা (আঃ) এর সমপ্রদায়।
উত্তরঃ মূসা (আঃ) এর সমপ্রদায়।
১৮। প্রশ্নঃ কোন দুজন নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর আগমণের ব্যাপারে সুসংবাদ প্রদান করেছিলেন?
উত্তরঃ ইবরাহীম ও ঈসা (আঃ)।
উত্তরঃ ইবরাহীম ও ঈসা (আঃ)।
১৯। প্রশ্নঃ ঈসা (আঃ) এর আরেক নাম কি?
উত্তরঃ মাসীহ।
উত্তরঃ মাসীহ।
২০। প্রশ্নঃ কোন কোন নবীর নাম জন্মের পূর্বেই রাখা হয়েছে?
উত্তরঃ ক। মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর জন্মের পূর্বেই তাঁর নাম রাখা হয়েছে আহমাদ -সুত্রঃ সূরা সফঃ ৬
খ। ইয়াহইয়া (আঃ) – সুত্র সূরা মারইয়ামঃ ৭
গ। ঈসা (আঃ) –সুত্র সূরা আল ঈমরানঃ ৪৫
ঘ। ইসহাক (আঃ) ও ইয়াকূব (আঃ) –সুত্র সূরা হূদঃ ৭১
উত্তরঃ ক। মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর জন্মের পূর্বেই তাঁর নাম রাখা হয়েছে আহমাদ -সুত্রঃ সূরা সফঃ ৬
খ। ইয়াহইয়া (আঃ) – সুত্র সূরা মারইয়ামঃ ৭
গ। ঈসা (আঃ) –সুত্র সূরা আল ঈমরানঃ ৪৫
ঘ। ইসহাক (আঃ) ও ইয়াকূব (আঃ) –সুত্র সূরা হূদঃ ৭১
২১। প্রশ্নঃ একজন নবীকে কিশোর অবস্থাতেই আল্লাহ জ্ঞানী করেছিলেন এবং তাকে তাওরাতের শিক্ষা দিয়েছিলেন। তিনি কে?
উত্তরঃ ইয়াহইয়া (আঃ)। (সূরা মারইয়ামঃ ১২)
উত্তরঃ ইয়াহইয়া (আঃ)। (সূরা মারইয়ামঃ ১২)
২২। প্রশ্নঃ কোন নবী সম্পর্কে তাঁর জন্মের পূর্বেই বিজ্ঞ বলে সুসংবাদ দেয়া হয়েছিল?
উত্তরঃ ইসমাঈল (আঃ)। (সূরা হিজরঃ ৫৩)
উত্তরঃ ইসমাঈল (আঃ)। (সূরা হিজরঃ ৫৩)
আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের বক্ষকে প্রশস্ত করে দিক; আমাদেরকে উপকারী জ্ঞান, কবুলযোগ্য আমল এবং পবিত্র রূযী দান করুক। আমিন।
আল্লাহ আমাদের বক্ষকে প্রশস্ত করে দিক; আমাদেরকে উপকারী জ্ঞান, কবুলযোগ্য আমল এবং পবিত্র রূযী দান করুক। আমিন।
0 Comments