এ উত্তর তো মতান্তর আছে,, কেও বলে নূরের আবারও কেও বলে মাটির।।। আসলে কিসের তৈরি সেটা জানা উচিৎ।।
তবে জেনে নিই চলেন।।
কুরআনে সুরা কাহফ এ কি বলা হয়েছে দেখি,,, قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـہُکُمۡ اِلٰہٌ وَّاحِدٌ ۚ فَمَنۡ کَانَ یَرۡجُوۡا لِقَآءَ رَبِّہٖ فَلۡیَعۡمَلۡ عَمَلًا صَالِحًا وَّ لَا یُشۡرِکۡ بِعِبَادَۃِ رَبِّہٖۤ اَحَدًا ﴿۱۱۰﴾
বল, ‘আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার নিকট ওহী প্রেরণ করা হয় যে, তোমাদের ইলাহই এক ইলাহ। সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে শরীক না করে’।(সুরা কাহফ -১১০)
তাহলে আমরা কুরআন থেকে বুঝতে পারি নবী (সা) নূরের তৈরি নয় বরং মাটির তৈরি,,,।। কেননা মানুষ মাটির তৈরি।
যেমন আল্লাহ বলেন,,, ہُوَ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ مِّنۡ طِیۡنٍ ثُمَّ قَضٰۤی اَجَلًا ؕ وَ اَجَلٌ مُّسَمًّی عِنۡدَہٗ ثُمَّ اَنۡتُمۡ تَمۡتَرُوۡنَ ﴿۲﴾
।
তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন কাদা মাটি থেকে তারপর নির্ধারণ করেছেন একটি কাল, আর তাঁর কাছে আছে একটি নির্দিষ্ট কাল, তারপর তোমরা সন্দেহ কর।(সুরা আন'আম -২)
যেমন আল্লাহ বলেন,,, ہُوَ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ مِّنۡ طِیۡنٍ ثُمَّ قَضٰۤی اَجَلًا ؕ وَ اَجَلٌ مُّسَمًّی عِنۡدَہٗ ثُمَّ اَنۡتُمۡ تَمۡتَرُوۡنَ ﴿۲﴾
।
তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন কাদা মাটি থেকে তারপর নির্ধারণ করেছেন একটি কাল, আর তাঁর কাছে আছে একটি নির্দিষ্ট কাল, তারপর তোমরা সন্দেহ কর।(সুরা আন'আম -২)
মানুষ মাটির তৈরি,,, আর রাসূল (সা) কে বলা হয়েছে মানুষ।।। সুতারাং রাসূল (সা) নিঃশ্চিত মাটির তৈরি।। যা স্পষ্ট কিতাবে বর্ণনা করা হয়েছে।।।
আর যদি তাকে ফেরেসতা করতেন তবে আল্লাহ বলেন,, وَ لَوۡ جَعَلۡنٰہُ مَلَکًا لَّجَعَلۡنٰہُ رَجُلًا وَّ لَلَبَسۡنَا عَلَیۡہِمۡ مَّا یَلۡبِسُوۡنَ ﴿۹﴾
আর যদি তাকে ফেরেসতা করতেন তবে আল্লাহ বলেন,, وَ لَوۡ جَعَلۡنٰہُ مَلَکًا لَّجَعَلۡنٰہُ رَجُلًا وَّ لَلَبَسۡنَا عَلَیۡہِمۡ مَّا یَلۡبِسُوۡنَ ﴿۹﴾
আর যদি রাসূলকে ফেরেশতা বানাতাম তবে তাকে পুরুষ মানুষই বানাতাম। ফলে তারা যে সন্দেহ করে, সে সন্দেহেই তাদেরকে রেখে দিতাম।(সূরা আন'আম -৯)
এর পর যাদের সন্দেহ হয় রাসূল (সা) মাটির তৈরি নয়,,, তাদের তো আমি স্পষ্ট পথ ভ্রষ্ট দেখছি।।।
আল্লাহ সকলকে সঠিক জ্ঞান দান করুন।।।
আল্লাহ সকলকে সঠিক জ্ঞান দান করুন।।।
0 Comments