আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কোন মুসলমানের দোষ গোপন রাখবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখেরাতে তার দোষ গোপন রাখবেন।
মুসলিম ২৬৯৯, তিরমিযী ১৪২৫, ১৯৩০, ২৯৪৫, আবূ দাউদ ৪৯৪৬, আহমাদ ৭৩৭৩, ৭৩৭৯, ৭৬৪৪, ৭৮৮২, ২৭৪৮৪, ৮৯৯৫, ১০১১৮, ১০২৯৮, ১০৩৮২, সহীহাহ ২৩৪১। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ। হাদিসের মানঃ সহিহ
আব্দুল্লাহ ইবনু ওমর (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মিম্বরে আরোহন করে উচ্চৈঃস্বরে বললেন, ‘হে ঐ সকল লোক! যারা মুখে ইসলাম গ্রহণ করেছে, কিন্তু ঈমান তাদের অন্তরে প্রোথিত হয়নি, তোমরা মুসলমানদেরকে কষ্ট দিয়ো না, তাদেরকে ভৎর্সনা কর না এবং তাদের দোষ-ত্রুটি অনুসন্ধান কর না। কেননা যে তার মুসলিম ভাইয়ের দোষ-ত্রুটি অনুসন্ধান করে বেড়ায়, আল্লাহ তার দোষ-ত্রুটি অনুসন্ধান করবেন। আর আল্লাহ যার দোষ-ত্রুটি অনুসন্ধান করবেন, তাকে অপদস্থ করবেন, সে তার বাহনের পেটের মধ্যে অবস্থান করলেও’ (তিরমিযী হা/২০৩২, হাদীছ হাসান, ‘মুমিনকে সম্মান করা’ অনুচ্ছেদ; বাংলা মিশকাত হা/৪৮২৩)।
এ হাদীস দ্বারা আমরা কি বুঝতে পারলাম। এখানে এটাই বলা হয়েছে যে আরেকজনের দোষ গোপন রাখতে বলা হয়েছে। কিন্তু আমরা কি করছি কারো একটা কিছু পেলেই হল, সেটাতে আরো মসলা মাখিয়ে আরো মজাদার বানিয়ে সবার সামনে আমরা উপস্থাপন করছি। যে দেখো অমুখ পুরুষটা এমন বা অমুক নারীটা এমন। আপনি কি ভাবছেন আরেকজনের দোষ সবার সামনে উপস্থাপন করে আপনি পার পেয়ে যাবে। আপনি ইহকালেও সম্মানিত হবেন না পরো কালেও আপনি সম্মানিত হবেন না, আল্লাহ আপনাকে অপমানিত করেই ছাড়বে।
মুসলিম ২৬৯৯, তিরমিযী ১৪২৫, ১৯৩০, ২৯৪৫, আবূ দাউদ ৪৯৪৬, আহমাদ ৭৩৭৩, ৭৩৭৯, ৭৬৪৪, ৭৮৮২, ২৭৪৮৪, ৮৯৯৫, ১০১১৮, ১০২৯৮, ১০৩৮২, সহীহাহ ২৩৪১। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ। হাদিসের মানঃ সহিহ
আব্দুল্লাহ ইবনু ওমর (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মিম্বরে আরোহন করে উচ্চৈঃস্বরে বললেন, ‘হে ঐ সকল লোক! যারা মুখে ইসলাম গ্রহণ করেছে, কিন্তু ঈমান তাদের অন্তরে প্রোথিত হয়নি, তোমরা মুসলমানদেরকে কষ্ট দিয়ো না, তাদেরকে ভৎর্সনা কর না এবং তাদের দোষ-ত্রুটি অনুসন্ধান কর না। কেননা যে তার মুসলিম ভাইয়ের দোষ-ত্রুটি অনুসন্ধান করে বেড়ায়, আল্লাহ তার দোষ-ত্রুটি অনুসন্ধান করবেন। আর আল্লাহ যার দোষ-ত্রুটি অনুসন্ধান করবেন, তাকে অপদস্থ করবেন, সে তার বাহনের পেটের মধ্যে অবস্থান করলেও’ (তিরমিযী হা/২০৩২, হাদীছ হাসান, ‘মুমিনকে সম্মান করা’ অনুচ্ছেদ; বাংলা মিশকাত হা/৪৮২৩)।
এ হাদীস দ্বারা আমরা কি বুঝতে পারলাম। এখানে এটাই বলা হয়েছে যে আরেকজনের দোষ গোপন রাখতে বলা হয়েছে। কিন্তু আমরা কি করছি কারো একটা কিছু পেলেই হল, সেটাতে আরো মসলা মাখিয়ে আরো মজাদার বানিয়ে সবার সামনে আমরা উপস্থাপন করছি। যে দেখো অমুখ পুরুষটা এমন বা অমুক নারীটা এমন। আপনি কি ভাবছেন আরেকজনের দোষ সবার সামনে উপস্থাপন করে আপনি পার পেয়ে যাবে। আপনি ইহকালেও সম্মানিত হবেন না পরো কালেও আপনি সম্মানিত হবেন না, আল্লাহ আপনাকে অপমানিত করেই ছাড়বে।
0 Comments