Ad

একজন নামাযী কী জাহান্নামে যাবে????


 

“আল্লাহ সুবহানা ওয়া তায়ালা” বলেন :”দুর্ভোগ ঐসব নামাযীদের জন্য” যারা তাদের নামাযের ব্যাপারে “উদাসীন”। যারা লোক দেখানোর জন্য তা করে।(সূরা:মাউন,আয়াত(৪-৬)।
নামাযী ব্যাক্তি তিন শ্রেনীর হয়ে থাকে।যথা:
(১)নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত নামাযী ব্যাক্তি: যারা একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দ্যেশে ৫ ওয়াক্ত নামায আদায় করে।
(২)উদাসীন নামাযী ব্যাক্তি:অর্থাৎ যারা যখন ইচ্ছা হলো নামায পড়লো। আর যখন ইচ্ছা হলো না নামায পড়লো না। যেমন :দৈনিক ২,৩ বা ৪ ওয়াক্ত নামায পড়ে।
(৩)লোক দেখানো নামাযী ব্যাক্তি: যারা মানুষকে দেখানোর জন্য নামায আদায় করে। মানুষ পাশে থাকলে নামায সুন্দর করে পড়ার চেষ্টা করে। যেন মানুষ বলে যে,” লোকটা তো অনেক ধীর স্থিরতার সাথে “অনেক সুন্দর করে নামায আদায় করছে।
প্রথম প্রকার নামাযী হলো “জান্নাতি” এবং শেষ দুই প্রকার ব্যাক্তি যাবে “জাহান্নামে”।তাই, নিজের ইখলাসকে ঠিক করুন। কারন, যা একমাত্র আল্লাহর উদ্দ্যেশ্য করা হয়।”আল্লাহ সুবহানা ওয়া তায়ালা” শুধু সেই ইবাদাত গুলোই কবুল করেন।
পরিশেষে বলতে চাই,হে! নবীর উম্মতের দল! “আল্লাহর রাস্তায়” ফিরে এসো।তোমাদের জন্য “আল্লাহর রহমত” অপেক্ষা করছে।তুমিও একদিন সংশোধন হবে “ইনশাআল্লাহ”।

Post a Comment

0 Comments