মহানবী (সাঃ) বলেন, “আল্লাহ তাআলা প্রত্যহ্ রাত্রের শেষ তৃতীয়াংশে নীচের আসমানে অবতরণ করেন এবং বলেন, “কে আমায় ডাকে? আমি তার ডাকে সাড়া দেব। কে আমার নিকট প্রার্থনা করে? আমি তাকে দান করব। এবং কে আমার নিকট ক্ষমা চায়? আমি তাকে ক্ষমা করব।”
(বুখারী, মুসলিম, সুনানু আরবাআহ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী, নাসাঈ ও ইবনে মাজাহ্), মিশকাত ১২২৩নং)
তিনি বলেন, “শেষ রাতের গভীরে প্রতিপালক নিজ বান্দার সবচেয়ে বেশী নিকটবর্তী হন। সুতরাং তুমি যদি ঐ সময় আল্লাহর যিক্রকারীদের দলভুক্ত হতে সক্ষম হও, তাহলে তা হয়ে যাও।” (তিরমিযী, সুনান, নাসাঈ, সুনান,হাকেম, মুস্তাদরাক, ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ, জামে ১১৭৩নং)
তিনি বলেন, “যখন কোন ব্যক্তি তার স্ত্রীকে রাত্রে উঠিয়ে উভয়ে (তাহাজ্জুদ) নামায পড়ে অথবা ২ রাকআত নামায পড়ে, তখন তাদের উভয়কে (আল্লাহর) যিক্রকারী ও যিক্রকারিণীদের দলে লিপিবদ্ধ (শামিল) করা হয়।” (আবূদাঊদ, সুনান ১৩০৯নং, প্রমুখ)
তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হল যে, কোন্ সময়ের তাহাজ্জুদ সব চাইতে উত্তম? উত্তরে তিনি বললেন, “বাকী (শেষ) রাতের গভীরে (যা পড়া হয়)। আর খুব কম লোকই তা (ঐ সময়) পড়ে থাকে।”
(আহমাদ, মুসনাদ)
0 Comments