Ad

জেনে_রাখি_কখন_কোনটি_বলতে_হবে





“আস্তাগফিরুল্লাহ” অর্থ:
আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি
মানুষ যখন অশ্লীল কিছু দেখবে বা যেকোন ধরনের পাপ করবে, তখন সে ক্ষমার জন্য আস্তাগফিরুল্লাহ বলবে। যেমননটি রাসূল (সাঃ) ও সাহাবায়ে কেরাম করতেন।
.
"নাউযুবিল্লাহ" অর্থ:
আমরা মহান আল্লাহর কাছে এ থেকে আশ্রয় চাই।
যে কোনো মন্দ ও গুনাহের কাজ দেখলে তার থেকে নিজেকে আত্মরক্ষার্থে এটি বলা হয়ে থাকে।
.
"আলহামদুলিল্লাহ" অর্থ:
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য।
যে কোন সুখবর বা ভালো অবস্থা সম্পর্কিত সংবাদের বিপরীতে সাধারণত এটি বলা হয়ে থাকে। যেমন ভাই আপনি কেমন আছেন? জবাবে বলা উচিত, আল হামদুলিল্লাহ, ভালো আছি।
.
"ইনশাআল্লাহ" অর্থ:
মহান আল্লাহ যদি চান তাহলে।
ভবিষ্যতের হবে, করবো বা ঘটবে এমন কোন বিষয়ে ইনশাআল্লাহ বলা সুন্নাত। যেমন ইনশাআল্লাহ আমি আগামী কাল আপনার কাজটি করে দিবো। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ মুমিনদেরকে এর নির্দেশ দিয়েছেন।
.
"মাশা আল্লাহ" অর্থ:
আল্লাহ যেমন চেয়েছে
এটি আল হামদুলিল্লাহ শব্দের মতোই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অর্থাৎ যে কোনো সুন্দর এবং ভালো ব্যাপারে এটি বলা হয়। যেমন, মাশা আল্লাহ তুমি তো অনেক বড় হয়ে গেছো।
.
"সুবহানাল্লাহ" অর্থ:
আল্লাহ পবিত্র ও সুমহান।
আশ্চর্য জনক ভালো কোন কাজ হতে দেখলে সাধারণত এটি বলা হয়ে থাকে। যেমন সুবহানাল্লাহ! আগুনে পুরো ঘর পুরে গেলেও কুরআন শরীফ অক্ষত আছে।
.
"ইন্নালিল্লাহ বা ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রা-জিউন" অর্থ:
নিশ্চয়ই আমরা মহান আল্লাহর জন্য এবং আমরা তার দিকেই ফিরে যাবো।
যে কোনো দু:সংবাদ বা বিপদের সময় আমরা এটি বলবো।
.
"লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ "অর্থ:
মহান আল্লাহর সাহায্য ও সহায়তা ছাড়া আর কোন আশ্রয় ও সাহায্য নেই।
শয়তানের কোন ওয়াসওয়াসা বা দূরভিসন্ধিমূলক কোন প্রতারণা থেকে বাঁচার জন্য এটি পড়া উচিত।
.
"জাযাকাল্লাহু খায়রান" অর্থ:
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
কেউ আপনার কোন উপকার করলে- তাকে থ্যাংক ইউ না বলে বলুন- জাযাকাল্লাহু খায়রান।

Post a Comment

0 Comments