১) রাতটি গভীর রাতে অন্ধকারে ছেয়ে যাবেনা।
২) নাতিশীতোষ্ণ হবে। অর্থ্যাৎ গরম বা শীতের তীব্রতা থাকবেনা।
৩) মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত হতে থাকবে।
৪) সে রাতে ইবাদত করে মানুষ অপেক্ষাকৃত অধিক তৃপ্তিবোধ করবে।
৫) কোন ইমানদার ব্যক্তিকে আল্লাহ স্বপ্নে হয়তো তা জানিয়েও দিতে পারেন।
৬) ঐ রাতে বৃষ্টি বর্ষণ হতে পারে।
৭) সকালে হালকা আলোকরশ্মিসহ সুর্যোদয় হবে। যা হবে পুর্নিমার চাঁদের মত। ( সহীহ ইবনু খুযাইমাহ: ২১৯০; বুখারী: ২০২১; মুসলিম: ৭৬২)
0 Comments