বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম,
--------------------------------------
মনিষীরা বলেন-
যে সাতটি বাক্য আমল করবে, সে আল্লাহ পাকের নিকট সসম্মানিত হবে, ফেরেশতাদের নিকট সম্মানিত হবে,
তার গুনাহ সাগরের ফেনার সমান হলেও ক্ষমা করে দেয়া হবে।
সে ইবাদতের মিষ্টতা (আনন্দ) অনুভব করবে এবং জীবন-মৃত্যু তার জন্য উত্তম হবে।
-----------------------------
(১) সে প্রতিটি কাজ শুরু করার পূর্বে বলবে, বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
---
(২) প্রত্যেক কাজ শেষ করে বলবে, আলহামদুলিল্লাহ।
---
(৩) তার মুখ দিয়ে যখন কোন অনর্থক কথা বের হবে অথবা কোন খারাপ কাজ করে ফেলবে, কম হোক বা বেশী হোক, তখনই সে পাঠ করবে, আস্তাগফিরুল্লাহ।
---
(৪) যখন এ কথা বলতে চাইবে যে, আমি আগামীতে এ কাজটি করবো, তখন সাথে সাথে বলবে, ইনশাআল্লাহ।
---
(৫) তার সামনে কোন কিছু খারাপ পড়লে, পাঠ করবে, " লা হাওলা ওয়া লা ক্যুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লা হিল আলিয়্যিল আজিম ।
---
(৬) জীবন বা সম্পত্তিতে কোন বিপদ এলে, তা কম হোক বা বেশী হোক, পাঠ করবে, ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
---
(৭) রাত দিন সর্বদা মুখে বলতে থাকবে, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।
--------------- মুয়াজ ইবনে জাবাল (রাঃ)-এর ইন্তেকালের সময় হলে, তিঁনি বলেছিলেন-
নবী করীম (সাঃ) ইরশাদ করেন,
"যে ব্যক্তি একনিষ্ঠ মনে দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পাঠ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।"
নবী করীম (সাঃ) থেকে আরো বর্ণিত আছে- "যাকে মৃত্যুর সময়, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পাঠ করানো হবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।"
---
নবী করীম (সাঃ) থেকে আরো বর্ণিত আছে-
"যার দুনিয়াতে সর্বশেষ বাক্য হবে, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।"
[আবু দাউদ]
________[কিতাব তাম্বীহুল গাফিলীন]_____
--------------------------------------
মনিষীরা বলেন-
যে সাতটি বাক্য আমল করবে, সে আল্লাহ পাকের নিকট সসম্মানিত হবে, ফেরেশতাদের নিকট সম্মানিত হবে,
তার গুনাহ সাগরের ফেনার সমান হলেও ক্ষমা করে দেয়া হবে।
সে ইবাদতের মিষ্টতা (আনন্দ) অনুভব করবে এবং জীবন-মৃত্যু তার জন্য উত্তম হবে।
-----------------------------
(১) সে প্রতিটি কাজ শুরু করার পূর্বে বলবে, বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
---
(২) প্রত্যেক কাজ শেষ করে বলবে, আলহামদুলিল্লাহ।
---
(৩) তার মুখ দিয়ে যখন কোন অনর্থক কথা বের হবে অথবা কোন খারাপ কাজ করে ফেলবে, কম হোক বা বেশী হোক, তখনই সে পাঠ করবে, আস্তাগফিরুল্লাহ।
---
(৪) যখন এ কথা বলতে চাইবে যে, আমি আগামীতে এ কাজটি করবো, তখন সাথে সাথে বলবে, ইনশাআল্লাহ।
---
(৫) তার সামনে কোন কিছু খারাপ পড়লে, পাঠ করবে, " লা হাওলা ওয়া লা ক্যুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লা হিল আলিয়্যিল আজিম ।
---
(৬) জীবন বা সম্পত্তিতে কোন বিপদ এলে, তা কম হোক বা বেশী হোক, পাঠ করবে, ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
---
(৭) রাত দিন সর্বদা মুখে বলতে থাকবে, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।
--------------- মুয়াজ ইবনে জাবাল (রাঃ)-এর ইন্তেকালের সময় হলে, তিঁনি বলেছিলেন-
নবী করীম (সাঃ) ইরশাদ করেন,
"যে ব্যক্তি একনিষ্ঠ মনে দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পাঠ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।"
নবী করীম (সাঃ) থেকে আরো বর্ণিত আছে- "যাকে মৃত্যুর সময়, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পাঠ করানো হবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।"
---
নবী করীম (সাঃ) থেকে আরো বর্ণিত আছে-
"যার দুনিয়াতে সর্বশেষ বাক্য হবে, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।"
[আবু দাউদ]
________[কিতাব তাম্বীহুল গাফিলীন]_____


0 Comments